December 8, 2024, 9:17 pm
শিরোনামঃ
আল আমিন এর বায়ু পথে মিললো দুইটি স্বর্ণের বার নারী নির্যাতন প্রতিরোধ উপলক্ষে সাইকেল র্র‌্যালী, আলোচনা সভা ও কুইজ প্রতিযোগীতা অনুষ্ঠিত কবরের জীবনটা সহজ হবে না! জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দল চট্টগ্রাম মহানগরের সভা অনুষ্ঠিত নড়াইলের কালিয়ায় পুলিশের কাছ থেকে হাতকড়া পরা অবস্থায় আসামি ছিনতাই চাঁপাইনবাবগঞ্জে নারী নির্যাতন প্রতিরোধ পক্ষ পালন উপলক্ষে আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বালিয়াডাঙ্গীতে ২ নং- চাড়োল ইউনিয়ন বিএনপি’র বর্ধিত সভা । পড়ালেখা ও খেলাধুলা একে অপরের পরিপূরক- এ দুটো যার আছে সে সবচেয়ে ভালো : লায়ন সৈয়দ হারুন সরকারি কলেজের প্লাটিনাম জুবলী উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা সভা পটিয়ায় মাইজভাণ্ডারী গাউসিয়া হক কমিটি বাংলাদেশ সাংগঠনিক সংলাপ অনুষ্ঠিত

শিক্ষিকার টাকা আত্মসাৎসহ রবিউল এর বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ ও মামলা

কয়রা উপজেলা প্রতিনিধিঃ

খুলনা জেলার কয়রা থানার সোনালী ব্যাংকের কয়রা শাখার সাবেক ক্যাশ অফিসার রবিউল ইসলাম এর বিরুদ্ধে শিক্ষিকার টাকা আত্মসাৎ, জামিনদার রেখে লোণ গ্রহন করে টাকা পরিশোধ না করাসহ নানা অভিযোগে ৭৩নং চকগোহাইলবাটী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক রেহানা পারভীন বাদী হয়ে ৮ আগস্ট চেয়ারম্যান সোনালী ব্যাংক, পিএলসি বরাবরসহ উপ মহা-ব্যবস্থাপক, সোনালী ব্যাংক, পিএলসি ,পাইকগাছা ও কয়রা শাখার ব্যবস্থাপক নিকট অভিযোগ পাঠিয়েছেন।

অভিযোগ সুত্রে জানা যায়, অভিযোগকারী পারিবারিকভাবে আর্থিক সংকটে পড়িয়া নগদ অর্থের প্রয়োজন হইলে কয়রা উপজেলা চাকুরীজীবী কো-অপারেটিভ ক্রেডিট ইউনিয়ন লিঃ থেকে গত ইং ০৬/০৩/২০২৩ তারিখে ৩,০০,০০০/- (তিন লক্ষ) টাকা ঋণ গ্রহন করিলে উক্ত টাকার বিপরীতে কয়রা উপজেলা চাকুরীজীবী কো অপারেটিভ ক্রেডিট ইউনিয়ন লিঃ অভিযোগকারীকে নগদায়নের জন্য এ্যাকাউন্ট নম্বর ২৭১৭৭০২০০২১৮৫ এর চেক নম্বর ৪১৬৬২৯৭ একটি চেক প্রদান করে। অভিযোগকারী নগদায়নের জন্য সোনালী ব্যাংক পিএলসি কয়রার শাখার ক্যাশ অফিসার অর্থাৎ রবিউল ইসলাম এর নিকট চেকটি নগদায়ন করার জন্য উপস্থাপন করিলে ব্যাংক এ টাকা নাই মর্মে জানান। তিনি আরও জানান আপনি বাড়ী যান, ব্যাংক এ টাকা আসিলে আমি উত্তোলন করে বাড়ী যাওয়ার পথে আপনাকে দিয়ে যাব। বাদী সম্পূর্ণ সরল বিশ্বাসে আসামীর কথায় বিশ্বাস করিয়া উক্ত চেকটি রেখে যান। শর্ত থাকে যাওয়ার পথে উক্ত টাকা ব্যাংক থেকে উত্তোলন করে অভিযোগকারীকে দিয়ে যাবেন। কিন্তুরবিউল টাকা উত্তোলন করিয়াও অভিযোগকারীকে কোন টাকা প্রদান না করেন নাই। ইতিপূর্বেও রবিউল ইং ০৬/০৬/২০২২ তারিখ অভিযোগকারীর এ্যাকাউন্ট থেকে ২৩,০০০/- টাকা উত্তোলনসহ আরও কয়েক টাকা উত্তোলন করিয়া আত্মসাৎ করিয়াছে। যাহার জন্য আমি সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে একটি মামলা করি যাহার নম্বর সিআর ৫০১/২০২৪। যেটা সিআইডিতে তদন্তাধিন আছে। এছাড়াও ২০১৮-২০১৯ অর্থ বছরে রবিউল তার চাচা শ্বশুর এর জন্য অভিযোগকারীকে জামিনদার হিসেবে রেখে একটি লোণ পাশ করিয়ে লোণের কিস্তি পরিশোধ না করায় অভিযোগকারী বেতন বন্ধসহ নানাভাবে হয়রানির শিকার হইলে বেতনের বিপরীতে ঋণ নিয়ে লোণের টাকা পরিশোধ করে অভিযোগকারী।

অভিযোগের ব্যাপারে রবিউল ইসলাম মুঠোফোনে জানান, আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ সেগুলো মিথ্যা, ভিত্তিহীন ও বানোয়াট ছাড়া কিছুই না।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


ফেসবুকে আমরা