নোয়াখালী চাটখিল উপজেলায় মোঃ হোসাইন নামে একজন স্কুল শিক্ষক একটি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষকের দায়িত্বে থাকা অবস্থায় কি ভাবে সরকারি চাকরি করার মধ্য দিয়ে আরেক টি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান একটি প্রাইভেট হাসপাতালের শেয়ার হোল্ডার মালিকানা নিয়ে পরিচালনার দায়িত্ব পালন করেছে।
একি অবস্থা শুরু হয়ে গেছে আমাদের বাংলাদেশে সরকারি চাকরি করা ব্যক্তিদের ছেলেরা ১২.লক্ষ টাকা দিয়ে ছাগল কিনে, আবার ৩৭.লক্ষ টাকা দিয়ে কোরবানির জন্য গরু কিনে।
তেমনি করে নোয়াখালী চাটখিলে একজন স্কুল শিক্ষক হয়ে মোঃ হোসাইন কিভাবে লক্ষ লক্ষ টাকা দিয়ে প্রাইভেট প্রতিষ্ঠান বা কোম্পানিগুলোর সাথে শেয়ারে ব্যবসা শুরু করেছে একজন স্কুল শিক্ষক এতো টাকা কোথায় পেলো এবং স্কুল শিক্ষক মোঃ হোসাইন পৌর শহর চাটখিল ইসলামিয়া হাসপাতালের পিছনে একটি তিন তলা বিশিষ্ট বিল্ডিং বাড়ির মালিক হলেন কিভাবে।
যেখানে সারাদেশে দেখা যাচ্ছে বিভিন্ন সময় স্কুলের শিক্ষকরা বেতনের টাকা প্রতি মাসে না পাওয়ার কারনে মানববন্ধন ও সাংবাদিক সম্মেলন করে থাকেন তাহলে কি ভাবে একজন সরকারি স্কুলের শিক্ষক মোঃ হোসাইন এতো টাকার মালিক হলেন এবং কোথায় বা তিনি এতো টাকা পেলেন।
যেমন গত দুইমাস আগে চাটখিল উপজেলা প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের নিয়ে একটি প্রাইভেট কোম্পানির বিরুদ্ধে স্কুল শিক্ষক মোঃ হোসাইন ও আরো কয়েকজন মিলে সাংবাদিক সম্মেলন করতে দেখা গেছে এরপর থেকেই সাধারণ জনমনে প্রশ্ন উঠেছে কি করে একজন সরকারি চাকরিজীবি একজন স্কুল শিক্ষক সরকারি স্কুলে শিক্ষকতা করে চাটখিলের মতো পৌর শহরের উপরে একটি তিন তলা বিশিষ্ট বিল্ডিং বাড়ি করেছেন আবার বিভিন্ন প্রাইভেট প্রতিষ্ঠানে শেয়ার হোল্ডার মালিক বনে গেছেন।
এবিষয়টি যখন ইলেকট্রনিক মিডিয়া ও সাংবাদিকদের মাধ্যমে চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে তখনি,বিষয়টি দূর্নীতির তথ্য সংগ্রহ ও প্রকাশকারী সংস্থা,ACT.ANTI CORRUPTION TEAM./.CENTRE FOR THA ENFORCEMENT OF HUMAN RIGHTS AND LEGAL AID.
LIC.NO-S-1934..HEAD OFFICE..Dhaka…………. Bangladesh….এর নজরে আসে এবং এরপর থেকেই তথ্য সংগ্রহে জন্য ACT. ANTI CORRUPTION TEAM এর. নোয়াখালী জেলা শাখা। একজন সহকারী পরিচালক সরাসরি তথ্য সংগ্রহে মাঠে কাজ করছেন।