নীল দরিয়ায় ঘুরতে আসলাম এক নারী উপরে অতর্কিত হামলা ও গলা থেকে স্বর্ণের চেন ছিনতাইয়ের ঘটনা উঠে এসেছ ।
ঘুরতে আসা এক নারীর উপরে অতর্কিত হামলা ও গলায় স্বর্ণের চেন ছিনতাইয়ের ঘটনা
নীল দরিয়ায় ঘুরতে আসলাম লাবনী ও তার বোন এবং বোন জামাইয়ের উপরে অতর্কিত হামলা ও গলায় স্বর্ণের চেন ছিনতাইয়ের ঘটনা উঠে এসেছ
রংপুর জেলার অন্তর্গত, পীরগঞ্জ উপজেলাধীন ১৪ নং চতরা ইউনিয়নে অবস্থিত এই নীল দরিয়া। এখানে কুরাইশ বংশীয় পীর হযরত শাহ ইসমাঈল গাজী ও সেন বংশীয় রাজা নীলাম্বর সেনের প্রাচীন স্মৃতি বিজরিত বহু ধ্বংসাবশেস রয়েছে। রাজা নীলাম্বরের নামনুসারে স্থানটিকে বলা হয় নীল দরিয়া ।
সেন বংশের রাজা নীলাম্বর সেন চতরায় তার দুর্গ নির্মাণ শেষে নিরাপত্তা বেষ্টনীর জন্য পরিখা ও গড় তৈরি করেন এবং নীলদরিয়া নামক পুকুর খনন করেন। ধারণা
রংপুর পীরগঞ্জ ১৪ নং চতরা ইউনিয়নের
অবস্থিত এই নীল দরিয়া। এখানে কুরাইশ বংশীয় পীর হযরত শাহ ইসমাঈল গাজী ও সেন বংশীয় রাজা নীলাম্বর সেনের প্রাচীন স্মৃতি বিজরিত বহু ধ্বংসাবশেস রয়েছে। রাজা নীলাম্বরের নামনুসারে স্থানটিকে বলা হয় নীল দরিয়া ।
সেন বংশের রাজা নীলাম্বর সেন চতরায় তার দুর্গ নির্মাণ শেষে নিরাপত্তা বেষ্টনীর জন্য পরিখা ও গড় তৈরি করেন এবং নীলদরিয়া নামক পুকুর খনন করেন।
এটি একটি উন্মুক্ত স্থান এটি এখানে নীল দরিয়া নামে পরিচিত।
নীল দরিয়া এলাকাবাসীর সূত্রে জানায়া যে গত ১৫/১০/২০২৫ ইং রোজ রবিবার আনুমানিক বিকেল ৫ :০০টা নির্যাতিত মোছাঃ লাকি বেগম ও স্বামী মোঃ নুরুন্নবী সহ তাহার দুই বোন ও এক বোনজামাতা মোছাঃ সাবানা বেগম স্বামী মোঃ রফিকুল ইসলাম এবং লাবনী সহ মোট ৫ জন নীল দরিয়া ঘুর জন্য আসেন । পরিবারের সকলের সাথে ছবি তোলার ও ভিডিও তৈরির উদ্দেশ্যে দাঁড়ালে তাদের অজান্তে ছবি তোলেন মোঃ শাওন মিয়া পিতা মোঃ নজরুল ইসলাম সাং নীল দরিয়া /নীলগড় মোছাঃ লাকি বেগম স্বামী নূর নবী ছবি তোলায় টের পেয়ে তাহাকে ছবি ডিলিট করার কথা বললে অকথ্য ভাষায় গালাগালি করে শাওন । গালি ও অপমানিত হয়ে তাহারা বাড়ির উদ্দেশ্যে চলে যাবার সময় নীল দরিয়া প্রবেশপথে তাদেরকে বহন কৃত অটো চার্জার ভ্যান অবরোধ করে অজ্ঞত নামে আরো কিছু ছেলে তার সঙ্গে আসে । স্থানীয় পরিচয় ও ক্ষমতা দেখিয়ে মোছাঃ লাকি বেগম সহ তাদেরকে ধাক্কা-ধাক্কি করেন । ধাক্কা-ধাক্কির একপর্যায় মুঠোফোনে মাধ্যমে মোঃ মারুফ পিতাঃ মোঃ নুরুজ্জামান কে ডেকে নেন নির্যাতনকারী শাওন । মারুফ এসে কোন কিছু না বুঝেই এলোপাথাড়ি মারধর করেন । মারামারি এক পর্যায় লাকির গলায় থাকা স্বর্ণের চেইন স্বর্ণের চেন ছিনতাই করে নেন মারুফ । মারধরের একপর্যায়ে লাকি বেগমের মুখ থেকে অঝোরে রক্ত ঝরতে থাকে ,রক্ত অবস্থায় তাকে তার পরিবার সকলে মিলে বাবার বাড়িতে ধাপেরহাট লালদীঘি মেলা হামিদপুর গ্রামে নিয়ে যায় । এলাকাবাসীর সূত্রে জানা যায় মোঃ মারুফ ও শাওন এইরকম মাঝেমধ্যেই নীল দরিয়ায় ঘুরতে আসা ছেলে-মেয়ে ,নারী, পুরুষ দেরকে বিভিন্ন ধরনের ভয়- ভীতি দেখে অর্থ হাতিয়ে নেওয়া এবং ছেলেমেয়েদের জোরপূর্বক বিবাহ দেয়ারও ঘটনা রয়েছে । অনৈতিক কাজের সঙ্গে জড়িত থাকেন বলে জানায় । এলাকাবাসী তথ্য মোতাবেক মোঃ নুরুজ্জামান বিএনপির দলের ওয়ার্ড পর্যায়ের একজন সদস্য তাহার ছেলে তাহারি ক্ষমতার অপব্যবহার এবং বিএনপি’র নাম ভেঙ্গে বিভিন্ন অনৈতিক কাজের সঙ্গে জড়িত হয়। নির্যাতিত লাকি পরিবার রক্তাক্ত অবস্থায় দেখে তাদের ভাইয়েরা নীল দরিয়া ও চতরা হাটের স্থানীয় বাসীর কাছে জানতে চাই তাদের বোন ও বোন জামাই এর অপরাধ কি এবং এর তারা বিচার চায় । চতরা হাটের স্থানীয় ব্যক্তিবর্গ মোঃ শামীম মিয়া তাদেরকে সন্ধ্যাবেলায় ডেকে নেন সুষ্ঠু সমাধানের জন্য । নির্যাতিত পরিবারের সকলে সন্ধ্যায় উপস্থিত হন বিচারের আশায় অত্যাচারী মোঃ শাওন মিয়া , মারুফ মিয়া ও তাদের পরিবার কেউ উপস্থিত না হওয়ায় স্থানীয় লোকের সাহায্যে সহযোগিতায় বিচারকদের নির্দেশনা তাহার বাড়িতে ডাকার জন্য গেলে বিভিন্ন ধরনের ভয়-ভীতি ও আক্রমণার্ত শুরু হলে তাহারাও নিজেদেকে বাঁচানোর জন্য আল্লাহু আকবার ধ্বনি । তাই এলাকার কিছু কুচক্র মহল বাংলাদেশ জামাত ইসলামের উপর সম্পূর্ণ দায়ভার দিয়ে এড়ানোর এবং শাক দিয়ে মাছ ঢাকার চেষ্টা করেন।