January 14, 2025, 8:04 pm
শিরোনামঃ
MRM Forces Security Service LTD কোম্পানী পরিদর্শন ও সৌজন্যে সাক্ষাতে চাইনিজ জুবাংহু ফরিদ মিয়া মুকসুদপুর প্রেসক্লাবের উপদেষ্টা মনোনীত হওয়ায় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ফুলেল শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন ময়মনসিংহে বিপুল পরিমান নকল ভ্যাটেরিনারি ওষুধ উদ্ধার । রাউজানে বীর মুক্তিযোদ্ধা অনাথবন্ধু স্মরণে সংঘদান ও স্মৃতিচারণ সভা অনুষ্ঠিত মুকুন্দগাতি বাজার বণিক সমবায় সমিতির নির্বাচনে সভাপতি মোঃ তোফাজ্জল হোসেন সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আলী ভূঁইয়া নির্বাচিত। নিখোঁজ সংবাদ দেশবাসী ও প্রশাসনের কাছে সহযোগিতার আবেদন। তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানা ২৫ নং ওয়ার্ড কর্মী সভা অনুষ্ঠিত। বিশ্ব ইজতেমা উপলক্ষে প্রশাসনিক কমিটি গঠন সংক্রান্ত আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত। চট্টগ্রামে সিডিএ নিউ হকার্স মার্কেট সমিতির কার্যালয়ে হামলা, ভাংচুর ও লুটপাটের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন চাঁপাইনবাবগঞ্জে ব্র্যাকের দক্ষতা উন্নয়নে অবহিতকরণ সভা

চবি শিক্ষককে আটকে পদত্যাগে বাধ্য করলেন শিক্ষার্থীরা!

স ম জিয়াউর রহমান, চট্টগ্রাম থেকে :

চবি শিক্ষককে আটকে পদত্যাগে বাধ্য করলেন শিক্ষার্থীরা!

 

 

 

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) এক শিক্ষককে প্রায় দুই ঘণ্টা অবরুদ্ধ করে পদত্যাগপত্রে জোর করে সই নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে। তবে এ ব্যাপারে সংবাদমাধ্যমে কোনো কথা বলতে রাজি হননি ভুক্তভোগী শিক্ষক। ধারণা করা হচ্ছে, ভুক্তভোগী শিক্ষক নিরাপত্তার কারণে নীরব এখন।
আজ ২৩ অক্টোবর বুধবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগে এ ঘটনা ঘটে। ওই শিক্ষকের নাম রন্টু দাস। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের সহকারী অধ্যাপক।
বিভিন্ন সূত্র জানায়, সকালে নিজ বিভাগে এসেছিলেন রন্টু দাস। তখন শিক্ষার্থীদের একটি অংশ তাকে অবরুদ্ধ করে ইতিহাস বিভাগের সভাপতির কক্ষে নিয়ে যায়। সেখানে গিয়ে রন্টু দাসকে শিক্ষকতা থেকে পদত্যাগ করছেন, এমন চিঠি লিখতে চাপ দেওয়া। এই চাপের মুখে রন্টু দাস নিজের পদত্যাগপত্র লেখেন। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেন।
জানতে চাইলে প্রক্টর অধ্যাপক তানভীর মোহাম্মদ হায়দার আরিফ বলেন, “শিক্ষার্থীরা একজন শিক্ষকের পদত্যাগের দাবি করেছিল। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যাওয়ার পর শিক্ষার্থীরা জানায় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ওই শিক্ষকের বিতর্কিত ভূমিকা ছিল। এর পরিপ্রেক্ষিতে শিক্ষার্থীরা ওই শিক্ষকের পদত্যাগ দাবি করে। আমরা উপস্থিত হওয়ার আগেই ওই শিক্ষক একটা কাগজে পদত্যাগপত্র লিখে টেবিলে রাখেন। একপর্যায়ে আমি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আলোচনা করে তাদের বোঝাতে সক্ষম হয়েছি। আমরা শিক্ষকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছি। ভবিষ্যতে এসব ক্ষেত্রে নিরাপত্তার প্রয়োজন হলে প্রক্টরিয়াল বডি শিক্ষকদের পাশে থাকবে।”
বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম বলেন, “আমি পদত্যাগপত্রের ছবি পেয়েছি। তবে মূল কাগজটি পাইনি। মূল কাগজ পেলে আইন অনুযায়ী যা করণীয়, তা করবো।”
এদিকে ভুক্তভোগী চবি শিক্ষক গণমাধ্যমে কোন মন্তব্য না করলেও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পরলে খবরটা মুহূর্তে ভাইরাল হয় সংবাদটি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


ফেসবুকে আমরা