খুলনা প্রসিকিশন বিভাগ হতে আসামি পলায়ন,পুলিশের কমিশনার প্রসিকেশন বিভাগের দায়সারা উত্তর।
খুলনা সিএমএম আদালত চত্বর থেকে মোঃ রিদয় সরদার,পিতার নাম মোহাম্মদ মিন্টু সরদার, মাতার নাম রুমি বেগম, ঠিকানা -পাবলা দত্ত বাড়ি থানা দৌলতপুর জেলা খুলনা,নামে এক আসামী পালিয়েছে।
উক্ত আসামি আজ সকাল ৯ ঘটিকায় খুলনা জেলা কারাগার হতে প্রীজন ভ্যানে করে আসামিকে খুলনা সিএমএম আদালতের হাজতখানায় নিয়ে যাওয়া হয়। পরবর্তীতে উক্ত আসামীকে বেলা ১১ ঘটিকায় আসামিকে খুলনা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে নিয়ে যাওয়ার সময় খুব কৌশলে প্রসিকিউশন বিভাগের পুলিশের চোখ ফাঁকি দিয়ে আদালত চত্বর হতে পালিয়ে যায়।
এ ব্যাপারে কথা বলতে গেলে খুলনা আদালত চত্বরে দায়িত্বরত প্রসিকিউশন বিভাগের পুলিশ কমিশনার মনিরা সুলতানা সাংবাদিকদের জানায় যে কর্তব্যরত পুলিশের অসাবধানতার সুযোগ নিয়ে উক্ত আসামী আদালত চত্বর হতে পালিয়ে যেতে সমর্থ হয়। আর এভাবেই দায়সারা উত্তর দিয়েতারা নিজেদের দোষ কে ঢাকতে চেষ্টা করে।
উক্ত আসামি হৃদয় একাধিক চুরি মামলা ও মারামারির মামলা রয়েছে তার নামে দৌলতপুর থানা পুলিশের নিকট। পরবর্তীতে এ ব্যাপারে আরো অধিকত তদন্তের জন্য সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে প্রসিটেশন বিভাগের পুলিশ কমিশনার মনিরা সুলতানা জানায়,উক্ত আসামী পালিয়ে যাওয়ার পরে এই ব্যাপারটি পুলিশ কন্ট্রোল রুমে জানানো হয়। এবং খুলনার জেলার বিভিন্ন স্থানে পুলিশ চেকপোস্ট বসিয়ে উক্ত আসামীকে খোঁজার চেষ্টা চালানো হয়, এবং পুলিশ কমিশনার আমাদেরকে জানাই যে উক্ত আসামী বাগেরহাট জেলা পুলিশের ফকিরহাট থানা পুলিশের চেকপোষ্টের চেকিং এর মাধ্যমে আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে এ মর্মে সাংবাদিকদের একটি প্রোপাগান্ডা সংবাদ প্রকাশ করে সাংবাদিকদের সংবাদ কে অন্য দিকে মোটিভেশন করার চেষ্টা চালায়। আর এ ধরনের নিউজ দেয়ার মূল কারণ হলো প্রসিটিউশন বিভাগের কর্তব্যরতা পুলিশদের দোষত্রুটি ঢাকার
চেষ্টা করা ছাড়া আর কিছুই না।
সে একজন পুরাতন আসামি তার নামে দোলতপুর থানায় চুরি মামলা মারামারী সহ একাধিক মামলা রয়েছে।উক্ত আসামি হৃদয় গত ১০/০৭/২০২৪ইংরেজি তারিখে CW মূলে খুলনা জেলা কারাগারে প্রেরণ করা হয়। যার দৌলতপুর থানার মামলা নাম্বার ২৫,মামলা তারিখ ১৭/১২/২০২৩,মামলার ধারা পেনাল কোড ৪৫৪/৩৮০,