নরসিংদীতে অবৈধভাবে গ্যাস বিক্রি বন্ধের দাবিতে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ
।
সিএনজি পাম্প থেকে যানবাহনে ২৪ ঘণ্টা গ্যাস সরবরাহ এবং অবৈধভাবে সিলিন্ডারে গ্যাস সরবরাহ বন্ধের দাবিতে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ করেছে গাড়ি চালক ও মালিকরা।
গত (৩ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ১১টায় ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের নরসিংদীর সাহেপ্রতাব মোড়ে এই কর্মসূচি পালন করে। পরে দুপুর আড়াইটার দিকে সেনাবাহিনী ও পুলিশের আইন অনুযায়ী গ্যাস সরবরাহের আশ্বাসে অবরোধ তুলে নেয় বিক্ষোভকারীরা। এ সময় মহাসড়কের উভয় পাশে কয়েক কিলোমিটার যানজটের সৃষ্টি হয়।
বিক্ষোভকারীরা জানায়, ‘আমার দেশের গ্যাস আমি নেব, যখন খুশি তখন নেব’ স্লোগানে জেলার কয়েক শ প্রাইভেট কারের চালক ও মালিক মহাসড়ক অবরোধ করেন। এ সময় তারা অভিযোগ করেন, জেলার বেশির ভাগ সিএনজি পাম্পগুলো নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে বেশি দাম পেয়ে অর্ধশতাধিক কিংবা শতাধিক সিলিন্ডার লাগানো কনটেইনারে গ্যাস নিয়ে বিভিন্ন শিল্প-প্রতিষ্ঠানে সরবরাহ করে। এ কারণে গাড়িগুলো গ্যাস সরবরাহ করতে ব্যাঘাত ঘটে। অনেকাংশে সিএনজি পাম্প কর্তৃপক্ষ গাড়ির চালকদের গ্যাস দিতে অপারগতা প্রকাশ করে কিংবা দুর্ব্যবহার করে। কন্টেইনারে গ্যাস বিক্রি করে শিবপুর পাঠান সিএনজি, নরসিংদীতে ভুঁইয়া সিএনজি, সোনারগাঁও, হান্নান, সহ একাধিক সিএনজি পাম্প। এগুলো বিক্রির মূল হোতা ভূইয়া সিএনজি । এই গ্যাসগুলো কন্টেইনারে করে গাজীপুর নারায়ণগঞ্জ আড়াইহাজার ঢাকা নিয়ে যায়। অথচ নরসিংদীর মানুষ গ্যাস পায় না,
সিএনজি পাম্প থেকে যানবাহনে ২৪ ঘণ্টা গ্যাস সরবরাহ এবং অবৈধভাবে সিলিন্ডারে গ্যাস সরবরাহ বন্ধের দাবিতে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ করেছে গাড়ি চালক ও মালিকরা।
গত (৩ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ১১টায় ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের নরসিংদীর সাহেপ্রতাব মোড়ে এই কর্মসূচি পালন করে। পরে দুপুর আড়াইটার দিকে সেনাবাহিনী ও পুলিশের আইন অনুযায়ী গ্যাস সরবরাহের আশ্বাসে অবরোধ তুলে নেয় বিক্ষোভকারীরা। এ সময় মহাসড়কের উভয় পাশে কয়েক কিলোমিটার যানজটের সৃষ্টি হয়।
বিক্ষোভকারীরা জানায়, ‘আমার দেশের গ্যাস আমি নেব, যখন খুশি তখন নেব’ স্লোগানে জেলার কয়েক শ প্রাইভেট কারের চালক ও মালিক মহাসড়ক অবরোধ করেন। এ সময় তারা অভিযোগ করেন, জেলার বেশির ভাগ সিএনজি পাম্পগুলো নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে বেশি দাম পেয়ে অর্ধশতাধিক কিংবা শতাধিক সিলিন্ডার লাগানো কনটেইনারে গ্যাস নিয়ে বিভিন্ন শিল্প-প্রতিষ্ঠানে সরবরাহ করে। এ কারণে গাড়িগুলো গ্যাস সরবরাহ করতে ব্যাঘাত ঘটে। অনেকাংশে সিএনজি পাম্প কর্তৃপক্ষ গাড়ির চালকদের গ্যাস দিতে অপারগতা প্রকাশ করে কিংবা দুর্ব্যবহার করে। কন্টেইনারে গ্যাস বিক্রি করে শিবপুর পাঠান সিএনজি, নরসিংদীতে ভুঁইয়া সিএনজি, সোনারগাঁও, হান্নান, সহ একাধিক সিএনজি পাম্প। এগুলো বিক্রির মূল হোতা ভূইয়া সিএনজি । এই গ্যাসগুলো কন্টেইনারে করে গাজীপুর নারায়ণগঞ্জ আড়াইহাজার ঢাকা নিয়ে যায়। অথচ নরসিংদীর মানুষ গ্যাস পায় না,