লক্ষীপুর জেলার চন্দ্রগঞ্জ থানার অন্তর্গত সৈয়দপুর ইউনিয়নের বীর মুক্তিযোদ্ধা আকরাম উদ্দিন। তার ছেলে গাজী আবুল হোসাইন একটি মাদ্রাসার সুপারিনটেনডেন্ট এবং তার নাতি গাজী মনজুরুল মান্নান এবং গাজী জিহাদ ও সবসময় সরকার বিরোধী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত।তার ছোট নাতি গাজি জায়েদ জামায়াত শিবিরের একজন প্রতিবাদী কন্ঠশিল্পী কিন্তু গাজী আবুল হোসাইন এবং তার সন্তানরা সবসময় সরকারবিরোধী ও দেশদ্রোহী কথাবার্তা ফেসবুকে পোস্ট করে সাধারন জনগন এবং যুব সমাজের মধ্যে একধরনের বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি পূর্বক দেশদ্রোহী কাজে লিপ্ত। অথচ বর্তমান সরকার এই মুক্তিযোদ্ধা এবং তাদের জন্য এতো কিছু দেওয়ার পরেও এরা ঐ পাকিস্তানের রাজাকারদের সাথে মিলিয়ে চলতে চায়। এমনকি নির্বাচন পূর্ববর্তী এই গাজী আবুল হোসাইন তার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বসে শেখ হাসিনার পতন হবে এই বলে মন্তব্য করেন।তার ২ সন্তান গাজী মনজুরুল মান্নান ও গাজী জিহাদ হোসেন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনেক উস্কানিমূলক পোস্ট দিয়ে সরকার ও দেশদ্রোহী কর্মকান্ডে লিপ্ত ছিলেন এবং বর্তমানে ও আছে।দেশের বিশৃঙ্খল পরিস্থিতিতে এই মুক্তিযোদ্ধার ছেলে ও নাতির এইরকম দেশদ্রোহী ও আইনশৃঙ্খলা বিরোধী ফেসবুকে পোস্ট দেওয়ার পেছনে উদ্দেশ্য কি ? দ্রুত তদন্তপূর্বক এদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে অনেকেই মত প্রকাশ করেছেন। এবং তাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ করতে সমস্যা হলে পাকিস্তান চলে যাওয়া উচিত। আজকের এবং পূর্বের ফেসবুকে শেয়ারকৃত কিছু তথ্য দেওয়া হলো। আইসিটি আইনে এদের বিরুদ্ধে প্রশাসনের দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ার জন্য সকলে জোড়ালো দাবি করেছেন।