February 10, 2025, 10:27 pm
শিরোনামঃ
তাহিরপুরে নৌকা ঘাটের ইজারা, অনিয়মে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ মানা হচ্ছেনা উচ্চ আদালতের নিষেধাজ্ঞা বগুড়ার ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত চাঁপাইনবাবগঞ্জে শেষ হল শীতকালীন ক্রীড়া প্রতিযোগিতা বাংলাদেশ নৌ-যান শ্রমিক ও কর্মচারী ইউনিয়ন চট্টগ্রাম জেলা শাখার মানববন্ধনে বক্তারা – নৌ-পথে ডাকাতি প্রতিরোধে নৌ-পুলিশ, কোস্টগার্ড ও প্রশাসনের কোন পদক্ষেপই কার্যকর হচ্ছে না কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারী সীমান্তে দু’দেশের সীমান্ত রেখার মসজিদের সামনে বিএসএফ’র সিসি ক্যামেরা চৌমুহনীতে প্রধান শিক্ষকের অপসারণ চেয়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ বিশেষ কায়দায় রক্ষিত ৫০৫ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার পাঁচবিবিতে এক বোবা নারীর আর্তনাদ: থাকার মতো ঘর নেই, সরকারি সাহায্যও মেলেনি। বন্দরে আলোচিত সেই এসআই সাইফুলের বিরুদ্ধে আইজিপি বরাবর ভুক্তভোগীদের অভিযোগ  ময়মনসিংহে স্বামীকে হত্যার দায়ে প্রেমিকসহ স্ত্রীর আমৃত্যু কারাদণ্ড….

কোটচাঁদপুরে আবারো রেজাউল পাঠান গ্রেপ্তার

মোঃ হামিদুজ্জামান জলিল স্টাফ রিপোর্টার

দেশের পশ্চিমাঞ্চলের স্বর্ণ, মাদক, অস্ত্র চোরাচালান ও ডাকাত সিন্ডিকেটের গডফাদার কুখ্যাত সন্ত্রাসী ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুরের রেজাউল পাঠান ওরফে রেজাউল দালালকে কোটচাঁদপুর থানা পুলিশ আবারো একটি ডাকাতি মামলায় আটক করে ৫দিনের রিমান্ড চেয়ে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠিয়েছে। রেজাউল দালাল কোটচাঁদপুর আখ সেণ্টার পাড়ার মৃত মমিন পাঠানের ছেলে। তার গ্রেপ্তারের খবরে এলাকায় মানুষের মাঝে স্বস্তি ফিরে আসায় আনন্দ উল্লাস করতে দেখা গেছে।কোটচাঁদপুর থানার ওসি (তদন্ত) ইমরান আলম জানান, বেশ কিছুদিন আগে ঘটে যাওয়া একটি ডাকাতি মামলার আসামি রেজাউল পাঠান। এ মামলার তিনিই তদন্ত অফিসার। তিনি বলেন, এই সন্ত্রাসী রেজাউল পাঠানকে ধরতে অনেক দিন অনেক সময় ব্যয় করতে হয়েছে। গোপন সংবাদে তাকে আখ সেণ্টার মোড়ে অভিযান চালিয়ে তিনিসহ থানার এস আই আবদুল মান্নান রেজাউল দালালকে আটক করেন।এর আগে র‌্যাব সন্ত্রাসী রেজাউল দালালের কোটচাঁদপুর শহরের আখ সেণ্টার পাড়ায় তার বাসা থেকে ১টি বিদেশী পিস্তল, ৪০ রাউ- গুলি, বেশ কিছু ফেনসিডিল, ইয়াবা, চাইনিচ কুড়াল, হাসুয়া, ইয়ার গানের বাট, লক্ষাধীক নগদ টাকা ও পুলিশের পোশাকসহ রেজাউল দালালসহ তার দুই সহযোগীকে গ্রেপ্তার করেছিল। পরে জামিনে বেরিয়ে এসে আবারো অস্ত্রসহ ডিবির হাতে ধরা পড়ে, আবারো জামিনে বেরিয়ে এসে মহেশপুরে একটি বড় ধরণের স্বর্ণে চালান একটি বাস থেকে ডাকাতি করে নিয়ে যায়, এ ঘটনায় মহেশপুর থানায় ডাকাতি মামলা রুজু হয়। এরপর একে একে কোটচাঁদপুর ও মহেশপুর থানায় ডাকাতি, ছিনতাই, মাদক মামলাসহ অন্তত ৭টি মামলা হয়েছে। প্রতিবারই রেজাউল দালাল গ্রেপ্তার হলেও পরে জামিনে বেরিয়ে এসে র‌্যাব ও বিজিবি’র সোর্স হিসাবে কাজ করতে থাকে। পাশাপাশি বিভিন্ন অপকর্ম চালিয়ে যেতে থাকে। যে কারণে এলাকার সাধারণ মানুষ রেজাউল দালালের ভয়ে তটস্থ থাকতো।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


ফেসবুকে আমরা