নোয়াখালী চাটখিল উপজেলার ০৫ নং মোঃপুর ইউনিয়নের ০৪ নং ওয়ার্ড পাল্লা তাহেরপুর গ্রামের মৃত লাতু মিয়ার ছেলে সৌদি প্রবাসী মোঃ মেহেদী,
জাতীয় দৈনিক আজকের গোয়েন্দা সংবাদ পত্রিকার কে জানান।
আমি মেহেদী অল্প বয়সে সংসারের দায়িত্ব কাঁধে নিয়ে বিদেশে আসি আমি দীর্ঘদিন ধরে সৌদি আরবে প্রবাস জীবনে কর্মব্যস্ততার মাধ্যমে আছি।
কখনো আমি নিজের সুখ শান্তির কথা ভাবিনি শুধু মা বোনদের সুখে শান্তিতে গিয়ে এখনো আমাকে প্রবাসের মাটিতে কঠোর পরিশ্রম করে যেতে হচ্ছে।
কিন্তু দুঃখের বিষয় যেই মা বোনদের সুখী করার জন্য আমি বিদেশের মাটিতে কঠোর পরিশ্রম করে টাকা পাঠাই।
সেই মা-বোনেরাই আমার অর্থ এবং সম্পদের লোভে গত দুই বছর আগে ষড়যন্ত্রমূলকভাবে আমার স্ত্রী ও কন্যা সন্তানকে নির্মমভাবে রাতের অন্ধকারে নৃশংস অমানবিক নির্যাতন করে আমার বাড়ি ঘর ভাংচুর ও ঘরে থাকা সিন্দুক থাকা স্বর্ণালংকার সহ নগদ অর্থ লুটপাট করে নিয়ে আমার স্ত্রী সন্তানকে বাড়ি থেকে বের করে দিয়েছে এখনো আমার ঘর বাড়ি তারা দখল করে রেখেছে।
আমি দীর্ঘদিন ধরে সৌদি আরবের আছি আমার স্ত্রী ও কন্যা উক্ত ঘটনার বিষয় গুলো আমাকে জানায় এবং আমার আপন মা বোনেরা যখন আমার স্ত্রী ও কন্যা সন্তানকে জোরপূর্বক ভাবে রাতের অন্ধকারে বাড়ি থেকে বের করে দিয়েছে।
তখন আমি নিরুপায় হয়ে আমার স্ত্রী ও কন্যার জীবন রক্ষার্থে ঢাকা শহরে একটি ভাড়া বাসায় রাখি এখন পর্যন্ত সময় বিগত দুই বছর হয়ে গেল। আমার স্ত্রী ও কন্যা সন্তানকে আমার বাড়িতে ঢুকতে দিচ্ছেনা
আমার ভগ্নিপতি মোঃ কবির হোসেন, আব্দুল মালেক এর নেতৃত্বে মোঃ বেলাল হোসেন ও দুলাল মিয়া এবং আমার চার বোন সহ ভাগিনারা সবাই।
আমি প্রবাসে থাকা অবস্থায় এরা আমার অসহায়ত্বের সুযোগ নিয়ে আমার কথিত সম্পত্তি জোরপূর্বক দখল করার পায়তারায় লিপ্ত হয়েছে সবাই ।
উক্ত ঘটনা জানার পর আমি আমার স্ত্রীকে চাটখিল থানা একটি অভিযোগ দায়ের করতে বলি এবং ঘটনার পরের দিন ১৬/০৮/২০২২ ইং তারিখে চাটখিল থানা হয়েছে উক্ত ঘটনার সাথে জড়িত সকলের বিরুদ্ধে।
উল্লিখিত ঘটনার দিন বিকাল আনুমানিক ০৫.৩০ ঘটিকার সময়ে উপরোক্ত বিবাদী (১) কবির হোসেন, পিতাঃ নুরুল হক,সাং ভীমপুর ০৪ নং ওয়ার্ড চাটখিল পৌরসভা (২) ফাতেমা বেগম(জোসনা)
স্বামী বেলাল হোসেন (৩) মোঃ আনিছুর রহমান,
মামলার ওয়ারেন্টের আসামি,পিতাঃ বেলাল হোসেন, সাং উত্তর দুলালপুর পাল্লা (৪) আলী হোসেন শরিফ মামলার ওয়ারেন্টের আসামি পিতাঃ জাইল্লা মালেক (৫) আয়শা বেগম ও তার স্বামী জাইল্লা মালেক(৬) আবদুল মালেক (জাইল্লা মালেক) এর নেতৃত্বে(৭) বেলাল হোসেন, পিতাঃ আলী হোসেন (৮) রিনা বেগম(আমেনা),স্বামী দুলাল হোসেন,(৯) দুলাল হোসেন (দুলাল মিয়া)পিতাঃ ফজলুর রহমান সাং পাঁচ বাড়িয়া বাংলা বাজার, সোনাইমুড়ী (১০) শেফালী বেগম (রহিমা) সাং ভীমপুর ০৪ নং ওয়ার্ড চাটখিল পৌরসভা, নোয়াখালী। উক্ত সকল বিবাদীগণ মিলে।
আমার নির্মাণাধীন দোকানের দেওয়াল ও ঘর বাড়ি এবং বাউন্ডারির ওয়াল সহ ব্যাপকভাবে ভাঙচুর করে প্রায় আনুমানিক১২.৫.০০০০ বারো লক্ষ পঞ্চাশ টাকার ক্ষতি সাধন করে।
তাই আমি বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় আইনের প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান রেখে নোয়াখালী জেলা প্রশাসন ও পুলিশ সুপার এবং নোয়াখালী ১ আসনের সংসদ সদস্য, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের স্থায়ী কমিটির সভাপতি এইচ এম ইব্রাহিম এমপি মহোদয় এবং সকল গণমাধ্যম কর্মী সাংবাদিক ভাইদের সহযোগিতা কামনা করছি।
কারন আমি ১৫ বছর বয়সে থাকা অবস্থায় সংসারের সমস্ত দায়িত্ব নিয়ে সৌদি আরব চলে আসি। আমি সৌদি আরব আসার কিছু দিন পর। আমার মা কে পাঁচ লক্ষ টাকা খরচ করে সৌদি আরব আনি।এবং সমস্ত খরচ আমি একাই বহন করি। মা কে খুশি রাখার জন্য আমি অতিরিক্ত আরে তিন মাস বাসা ভাড়া করে।
মা কে সৌদি আরব রাখি।আমি প্রবাসে আসার পর থেকে আমার মা এবং বোনেরা বিভিন্ন অজুহাতে আমার কাছ থেকে লাখ লাখ টাকা নেয়।আমার মা এবং বোনেরা সন্তুষ্ট হয়। আর সকল বোনেরা আমার কাছে টাকার বিনিময় সম্পত্তি বিক্রি করেছে। আমি সকল বোনের কাছ থেকে নগদ টাকায় ন্যায্য মূল্য দিয়ে সম্পত্তি ক্রয় করি।
আর আমার মা দীর্ঘদিন ধরে ব্রেনের সমস্যা কারণে রোগে ভুগছেন সেই সুযোগে বোন এবং বোনের জামাই মিলে আমার অর্থ ও সম্পদের প্রতি নজর দেয়।
আমার ৯৫ বছর বয়সী বৃদ্ধ মা অসুস্থ থাকার কারণে আমার মাকে বিভিন্ন জায়গায় নিয়ে গিয়ে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা সাক্ষী ও দেওয়াচ্ছে। আমার বিরুদ্ধে বিভিন্ন জায়গায় সংবাদ সম্মেলন করে। আমার বাবা জীবিত থাকা অবস্থায়। টিভি রোগ ছিল খাদ্যনালীতে এবং কলিজাতে পচন ধরেছিল
মোঃ মেহেদী, স্বদেশ পত্রিকা কে জানান। আমি দীর্ঘদিন যাবত প্রবাসে
আমার কষ্ট ও পরিশ্রমের অর্জিত অর্থ দিয়ে অতিরিক্ত ২০ লক্ষ টাকা খরচ করে আমার বাবা চিকিৎসা করাই এবং আমার অসুস্থ মাকে আমি দেখতে দেশে যেতে চাইলে।
আমার বোন বোনের জামাই বলে আমাকে এয়ারপোর্ট থেকে গুম করে ফেলবে তাই আমি আমার জীবনের নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। তাই সর্বোচ্চ আইন প্রশাসন ও জেলা প্রশাসক এবং পুলিশ প্রশাসন সহ সকল গণমাধ্যম কর্মী সাংবাদিক ভাইদের সহযোগিতা কামনা করছি।